• বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ০৫:৩৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম
ড্যাফোডিল আন্তঃজেলা ক্রীড়া কার্নিভালের চ্যাম্পিয়ন নওগাঁ জেলা ড্যাফোডিলে আন্তঃজেলা ক্রীড়া কার্নিভালে ফাইনালে নওগাঁ  রাজশাহীতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দেয়ার নামে অর্ধকোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ নাসির হোসেন অস্থিরের পক্ষ থেকে রাজশাহী বার এসোসিয়েশনে বই প্রদান রাজশাহীর মহানগরীর আবাসিক হোটেল গুলোতে চলছে রমরমা দেহ ব্যাবসা  রাজশাহীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম দলের কর্মী সভা  ঈশ্বরদীতে সন্ত্রাসী কে ‘ইঞ্জিনিয়ার কাক ’ নাকি ‘জাকারিয়া পিন্টু’ ও তার ভাই! ১৭ বছর ধরে অবৈধ বালু উত্তোলন: ঝুঁকিতে রূপপুর প্রকল্পসহ হার্ডিং ব্রিজ ও লালন শাহ সেতু ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের কর্মিসভায় নয়ন-কৌশিক-নাহিদের নেতৃত্বে ৪ শতাধিক কর্মীর যোগদান জেসিএমএস বিভাগের প্রাণবন্ত ইনডোর গেমস প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

বৈশাখী উৎসবে মেতে উঠেছে ময়মনসিংহের জনপদ গোলাম কিবরিয়া পলাশ, ব্যুরো প্রধান ময়মনসিংহঃ বৈশাখী উৎসবে মেতে উঠেছে ময়মনসিংহের জনপদ বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ ১৪৩২ সারা দেশের মতো ময়মনসিংহেও উদযাপিত হয়েছে উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে। বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা। সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মো. মোখতার আহমেদের নেতৃত্বে শোভাযাত্রাটি নগরীর ঐতিহ্যবাহী ময়মনসিংহ মহাবিদ্যালয় থেকে শুরু হয়ে নতুন বাজার, টাউন হল মোড় হয়ে শেষ হয় ব্রহ্মপুত্র নদ তীরবর্তী শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন উদ্যানের বৈশাখী মঞ্চে। রঙিন পোশাক, মুখোশ ও ঐতিহ্যবাহী সাজে সজ্জিত অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাসে মুখর হয়ে ওঠে পুরো শহর। শোভাযাত্রায় অংশ নেন জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম, পুলিশ সুপার কাজী আখতার উল আলম, জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীরা। পহেলা বৈশাখ বাংলাদেশের অন্যতম বর্ণাঢ্য উৎসব। এটি জাতির ঐক্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতীক। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, শ্রেণি নির্বিশেষে সবাই একসঙ্গে মিলেমিশে এই উৎসব উদযাপন করে, যা বাঙালির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়

admin / ৩৫ টাইম ভিউ
আপডেট: সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

গোলাম কিবরিয়া পলাশ, ব্যুরো প্রধান ময়মনসিংহঃ

বৈশাখী উৎসবে মেতে উঠেছে ময়মনসিংহের জনপদ
বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ ১৪৩২ সারা দেশের মতো ময়মনসিংহেও উদযাপিত হয়েছে উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে। বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা।

সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মো. মোখতার আহমেদের নেতৃত্বে শোভাযাত্রাটি নগরীর ঐতিহ্যবাহী ময়মনসিংহ মহাবিদ্যালয় থেকে শুরু হয়ে নতুন বাজার, টাউন হল মোড় হয়ে শেষ হয় ব্রহ্মপুত্র নদ তীরবর্তী শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন উদ্যানের বৈশাখী মঞ্চে। রঙিন পোশাক, মুখোশ ও ঐতিহ্যবাহী সাজে সজ্জিত অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাসে মুখর হয়ে ওঠে পুরো শহর।

শোভাযাত্রায় অংশ নেন জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম, পুলিশ সুপার কাজী আখতার উল আলম, জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীরা।

পহেলা বৈশাখ বাংলাদেশের অন্যতম বর্ণাঢ্য উৎসব। এটি জাতির ঐক্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতীক। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, শ্রেণি নির্বিশেষে সবাই একসঙ্গে মিলেমিশে এই উৎসব উদযাপন করে, যা বাঙালির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়।

গোলাম কিবরিয়া পলাশ, ব্যুরো প্রধান ময়মনসিংহঃ
বৈশাখী উৎসবে মেতে উঠেছে ময়মনসিংহের জনপদ
বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ ১৪৩২ সারা দেশের মতো ময়মনসিংহেও উদযাপিত হয়েছে উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে। বাংলা নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আয়োজন করা হয় বর্ণাঢ্য আনন্দ শোভাযাত্রা।

সোমবার (১৪ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮টায় ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মো. মোখতার আহমেদের নেতৃত্বে শোভাযাত্রাটি নগরীর ঐতিহ্যবাহী ময়মনসিংহ মহাবিদ্যালয় থেকে শুরু হয়ে নতুন বাজার, টাউন হল মোড় হয়ে শেষ হয় ব্রহ্মপুত্র নদ তীরবর্তী শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন উদ্যানের বৈশাখী মঞ্চে। রঙিন পোশাক, মুখোশ ও ঐতিহ্যবাহী সাজে সজ্জিত অংশগ্রহণকারীদের উচ্ছ্বাসে মুখর হয়ে ওঠে পুরো শহর।

শোভাযাত্রায় অংশ নেন জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম, পুলিশ সুপার কাজী আখতার উল আলম, জেলার বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধা, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার গণমাধ্যমকর্মীরা।

পহেলা বৈশাখ বাংলাদেশের অন্যতম বর্ণাঢ্য উৎসব। এটি জাতির ঐক্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতীক। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র, শ্রেণি নির্বিশেষে সবাই একসঙ্গে মিলেমিশে এই উৎসব উদযাপন করে, যা বাঙালির সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর